Warning: Undefined array key "options" in /home/prabandh/public_html/wp-content/plugins/elementor-pro/modules/theme-builder/widgets/site-logo.php on line 124 বুদ্ধদেবের নাস্তিকতা(পাচঁ) - Prabandha Archive
Skip to content
বুদ্ধদেবের মতে যিনি জীবন্মুক্ত অর্হৎ, দেহান্তে তিনি ‘পরিনির্বাণ’ লাভ করেন। ঐ নির্বাণের নাম ‘অনুপাধিশেষ’ নির্বাণ। প্রশ্ন উঠিতে পারে, যিনি ‘নির্ব্বাণী’, যখন কাল পূর্ণ হইলে তাঁহার সেই অন্তিম দেহের পাত হয়, তখন কি সমস্তেরই অবসান হয়? অর্থাৎ নির্বাণ কি নাস্তিত্ব? দীপনির্বাণের মতন, সে অবস্থায় কি সমস্তই নিবিয়া যায়? মানুষের এই নিয়তিই যদি বুদ্ধদেবের অভিপ্রেত হয়, তবে ত’ তাঁহাকে নাস্তিক বলা আদৌ অসঙ্গত নয়। অতএব নির্বর্বাণ সম্পর্কে বুদ্ধদেবের অভিমত একটু নিবিড় ভাবে আলোচনা করা যাক।
‘হে ভিক্ষুগণ! যে ভিক্ষু এইরূপ বিমুক্তচিত্ত-ইন্দ্র, ব্রহ্মা, প্রজাপতি বা অন্য দেবতা-কেহই সেই তথাগতের বিজ্ঞানের (Consciousness-এর) নিশ্রয় (বা প্রতিষ্ঠার) অন্বেষণ পান না। কেন? যেহেতু (আমি বলি) সেই তথাগত এখানে এবং এখনিই (here and now) অননুবেদ্য (untraceable)। ভিক্ষুগণ! এইরূপ বলার জন্য, এইরূপ শিক্ষা দিবার জন্য, কোন কোন শ্রমণ ও ব্রাহ্মণ অসত্য-ভাবে, তুচ্ছভাবে, অভূতভাবে (wrongly, erroneously, falsely, untruly) আমার বিরুদ্ধে এইরূপ অভিযোগ করেন যে, ‘এই শ্রমণ গৌতম বৈনাশিক, ইনি সৎ বস্তুর উচ্ছেদ বিনাশ বিভব প্রচার করেন।’আমি যাহা নই, আমি যাহা বলি না-হে ভিক্ষুগণ! এই সকল ভান্ত (good) শ্রমণ ব্রাহ্মণেরা অসত্যভাবে, তুচ্ছভাবে, মিথ্যাভাবে, অভূতভাবে আমাকে সেইরূপ অভিযোগ করেন।’
NOTE- বুদ্ধদেবের নাস্তিকতা(পাচঁ) ১২ পৃষ্ঠার সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পাঠ করতে উপরের লিংক থেকে PDF ফাইলটি ডাউনলোড করুণ।
Leave a Reply