সূত্র- লেখকের ১৮৮৮ সালে প্রকাশিত বিবিধ নামক গ্রন্থ থেকে সংগ্রহীত।
সারাংশ:- জড় পদার্থের বিশ্বাস জ্ঞান মুলক। কোন বস্তুর বিষয় না জানিলে সাধারনত তাহাতে কোন বিশ্বাস জন্মে না। কোন বস্তুকে জানিতে হইলে ইন্দ্রিয়ের প্রয়োজন, সুতরাং বিশ্বাস ইন্দ্রিয় সাপেক্ষ জ্ঞান মুলক। এই বিশ্বাস সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত- প্রত্যক্ষ জ্ঞান লব্ধ ও অপ্রত্যক্ষ জ্ঞান লব্ধ।
যে সকল বস্তু চক্ষু আদি ইন্দ্রিয়ের গোচর হইয়াছে, তাহাতে প্রত্যক্ষ বিশ্বাস জন্মিয়াছে, আর যে সকল বস্তু ইন্দ্রিয় গোচর হয় নাই, কিন্তু পুস্তক পাঠ করে অথবা অন্যের কাছ থেকে শুনে জ্ঞান জন্মিয়াছে তাহাকে অপ্রত্যক্ষা বিশ্বাস বলে।যেমন আমার পুস্তক, চেয়ার- টেবিল, ঘর- বাড়ি এগুলো প্রত্যক্ষী সুতরাং এগুলোকে বিশ্বাস করি। আবার, বিলাত কখনও দেখি নাই কিন্তু বিলাতের কথা পুস্তকে, সংবাদ পত্রে কিম্বা অন্যের মুখে শুনিয়াছি, সুতরাং বিলাত সম্বন্ধেও বিশ্বাস আছে।ধর্ম বিশ্বাস কি এই রূপ দুই শ্রেণিতে বিভক্ত ? স্বতই এই প্রশ্ন মনে উদয় হয়। কথাটির একটি মিমাংসা হওয়া প্রয়োজন।
Note- ১১ পৃষ্ঠার প্রকৃতি বিশ্বাস শিরোনামের সমপূর্ণ ধর্ম বিষয়ক এই দুস্প্রাপ্য প্রবন্ধটি পাঠ করতে উপরের লিংক হতে PDF ফাইলটি ডাউনলোড করুণ।
23 of cases showed amplification of ESR1 reddit priligy